Top 6 Useful Smart Gadgets
Number 6. Nimb
গাইস রিংটি দেখতে নরমাল হলেও এটা অনেক স্মার্ট একটি রিং, আর এটার মাঝেই আপনি অনেক ইউজফুল ফিচার পেয়ে যাবেন। স্মার্ট এ রিংয়ে আপনি এক পেনেক বাটন পেয়ে যাবেন, যদি আপনি কোথাও একা বা আনসেইভ ফিল করেন তাহলে এ বাটনকে প্রেস করতেই আপনি ইনস্ট্যান্টলি আপনার ফ্রেন্ডস বা ফ্যামিলি মেম্বারের সাথে কন্ট্রাক্ট করতে পারবেন। এটার মেইন ফিচার এটার হয়ে থাকে আনসেইভ সিচ্যুয়েশনে এটা এক সেইভ কানেকশন প্রভাইট করে থাকে। এছাড়া আপনার ফোনে আসা কল রিসিভ করে শুনতে পারবেন এ স্মার্ট রিংয়ের মাধ্যমে। আপনার স্মার্ট ফোনে কল আসলে এ রিং ব্রাইভেট করা শুরু করবে ফলে কোনো কল মিস হবেন না। এ রিংয়ের সাথে চার্জিং ডক পেয়ে যাবেন, সাথেই পেয়ে যাবেন এক ক্যাবল রিংকে চার্জ করার জন্য, আপনি সিমপ্লি রিংকে এ চার্জিং ডকে রেখে দিলেই রিং চার্জ হওয়া স্ট্রাট করবে।গাইস আজকাল বাজে সময় চলেতে সবার সেফটির জন্য এটা অনেক ইউজফুল রিং হয়ে থাকে। আর যদি নিজেকে সেফটিতে রাখতে চান তাহলে এ ধরনের গ্যাজেট ইউজ করতে পারে।
Number 5. Visor X
গাইস আজ পর্যন্ত আপনি যতোগুলো VR মানে ভার্চুয়াল রিয়ালিটি বক্স দেখেছেন সেসব VR কে হেডে পরতে হতো, এর ফলে আমাদের আইস একদম কভার হয়ে যেতে। কিন্তু এখন যে গ্যাজেটি দেখতে পাচ্ছে এটার মাধ্যমে এরকম হবেনা, এটা VR বক্স হয়ে থাকে কিন্তু এটা হয়ে থাকে ভাইজার বেস। এ ভিয়ার বক্স আপনার আইসকে পুরো কভার করবে না, এটার মাঝে পেয়ে যাবেন এক ভাইজার, এটাকে ওপেন করার পর পেয়ে যাবেন এক ভিগ স্কিন। বেসিক্যালি এ গ্যাজেট আপনার স্মার্ট ফোনকে এক সুপার বিগ সাইজ স্কিনে পাল্টে দিবে, বিনা আপনার আইসকে কভার করেই। এ গ্যাজেট অনেক মিনি সাইজে পেয়ে যাবেন, ফলে এটাকে আপনি নিয়ে যেতে পারবেন আপনার সাথে যেকোনো জায়গায়, লাইক ট্রাভেল করার সময় এটার মাঝে আপনি মুভি বা ভিডিও দেখতে পারবেন, তাও বিগ স্কিনে। এটার মাধ্যমে মুভি দেখলে আপনার এমন ফিল হবে যে আপনি থিয়েটারে মুভি দেখতেছেন, আপনার জন্য এটা এক ধরনের পর্টেবল থিয়েটার হয়ে যাবে। শুধু মুভি লাভার নয় এটার মাধ্যমে গেমারস পাবজি এবং ফ্রি ফায়ার বা যেকোনো গেমস ইনজয় করতে পারবে বড় সাইজের স্কিনে আর আপনার গেমিং এক্সপেরিয়েন্সকে আরো ইনহেন্স করতে পারবেন।অভার অল গাইস এ গ্যাজেট আপনার স্মার্ট ফোনকে বদলে দিবে এক বিগ স্কিন টিভিতে আর আপনার ইন্টারটেইনমেন্ট সব সময় আপনার সাথেই থাকবে তাও পুরা প্রাইভেসির সাথে।
Number 4. Pocket Tripod
গাইস যদি বলা হয় স্মার্ট ফোনের কথা তাহলে আজকাল স্মার্ট ফোনের সাথে নানা ধরনের একসোর্সরিস ইউজ করতে হয় আমাদের যেমন সেলফি সটীক ট্রাইপট বা অন্য সব গ্যাজেট। এ একসোর্সরিস অনেক ইমপোর্টেন্ট হয়ে থাকে কিন্তু পকেট টাইপট নামের এ ছোট গ্যাজেট ট্রাইপট বা ফোন হোল্ডারের কাজ একাই করে থাকে। যেমন আপনি নিজেই দেখতে পাচ্ছে এবং এটাই নামেই ম্যানসন করা হয়েছে পকেট ওয়ার্ড। স্মার্ট এ গ্যাজেটিস সাইজ অনেক কমপ্যাক্ট হয়ে থাকে, আর এটাকে আপনি পকেট বা ওয়ালেটে খুব সহজে রাখতে পারবেন, গ্যাজেটির সাইজ একদম এক ক্রেডিট কার্ডের সাইজে হয়ে থাকে এবং এটাকে ট্রান্সফম করে নানা ধরনের ফোন স্ট্যান্ডের মতো ইউজ করতে পারবেন, হোক তা ভার্টিকেল বা ল্যান্ডস্কিপ মোড। স্মার্ট এ গ্যাজেট সব ধরনের স্মার্ট ফোনের সাথে খুব সজজে কম্পেটেবল হয়ে থাকে, হোক তা IOS ডিভাইস বা Android ডিভাইস। গাইস অনেক সময় ভিডিও কলে কথা বলার সময় বা টিউটোরিয়াল দেখার সময় ফোনকে স্ট্যান্ডলী হোল্ড করে রাখতে হয়, আর এমন সিস্যুয়েশনে ফোনকে হোল্ড করে রাখার জন্য আমাদের কাছে ফোন হোল্ডার বা অন্যকিছু থাকে না, আর এ প্রব্লেম সল্ভ করার জন্য পকেট ট্রাইপট একদম পার্ফেক্ট হবে আপনার জন্য।Number 3. Turbo Keychain
নাম্বার ফোরের গ্যাজেটি রাখা হয়েছে গানের মতো দেখতে কিচেন গ্যাজেট। আমার তো মনে হয় এরকম কিচেন গ্যাজেট এর আগে কখনো দেখেননি, আর এটা আপনার অনেক পছন্দ হয়ে যাবে। মিনি সাইজের দেখতে এ গ্যাজেটির নাম রাখা হয়েছে টারবো কিচেন, এটা দেখতে অনেক কুউট লাগে সাথে অনেক হ্যান্ডিও হয়ে থাকে। এটার উপরের সাইডে এক বাটন দেওয়া হয়েছে, এটাকে যখন আপনি প্রেস করবে এটার সাইডে লাগা উইল অনেক স্পীডে রোটেট করা শুরু করবে। চলুন দেখে নেওয়া যাক এটার মেইন ফিচার, গাইস এটা এক ফ্লেমলেস লাইটার হয়ে থাকে, এটার মাউথ এটার আগের দিকে দেখতে পাবেন। এটার হেল্পে বিনা ফ্লেমেই যেকোনো কিছু জ্বালাতে পারবেন, আর যদি আপনার ফ্লেমলেস লাইটার প্রয়োজন পরে থাহলে এ গ্যাজেট পার্ফেক্ট হবে। গ্যাজেটি অনেক ছোট হয়ে থাকে, এটাকে আপনি সহজেই আপনা পকেটে বা কিসের সাথে এটাস্ট করে কেরি করতে পারবেন, এবং প্রয়োজন মতো ইউজ করতে পারবেন। গ্যাজেটির সাথে ইক USB ক্যাবল পেয়ে যাবেন এটাকে চার্জ করার জন্য আর এটা ফুল চার্জে ফোর্টি টু ফোর্টি ফাইভ ডেইস ইজিলি ইউজ করতে পারবেন।Number 2. Light Phone 2
গাইস যদি আপনাকে বলা হয় আপনার ফ্যামিলির সাথে টাইম স্পেন করার কথা, অথবা আপনার স্মার্ট ফোনে কোনো গেমস খেলার কথা বা মুভি দেখার কথা বলা হয়, তাহলে আপনি কোনটা চয়েস করবেন... আমার তো মনে হয় বেশিরভাগ মানুষ স্মার্ট ফোনে গেমস খেলার কথা বলবে। গাইস এমন প্রশ্ন করার কারণ হলো গ্যাজেট। কিন্তু লাইট ফোন টু নামের এ ফোন বানানো হয়েছে এমন ভাবে আপনার স্মার্ট ফোনের অভ্যাসকে ছাড়াতে আপনাকে হেল্প করে থাকবে, যাতে আপনার স্মার্ট ফোনে দেওয়া টাইম থেকে আপনার ফ্যামিলিকে টাইম দিতে পারবেন, বাহিরে যেতে পারবেন, আউটডোর এক্টিভিটি করতে পারবেন। স্মার্ট ফোনের অভ্যাস ছাড়া এতো ইজি না গাইস, কিন্তু এ লাইট ফোন সত্যি অনেক লাইট হয়ে থাকে। আজকাল স্মার্ট ফোনে অনেকগুলা ক্যামেরা আরো অনেক ধরনের ফিচার যা একবার স্মার্ট ফোন হাতে নিলে ছাড়তেই মনে চায় না, এর ফলে আমাদের সময় নষ্ট হয়ে থাকে। কিন্তু এ লাইট ফোন অনেক মিনিম্যাল এবং সিমপল হয়ে থাকে, আর এ ধরনের কোনো ফিচার দেওয়া হয় নি। এর ফলে এ ফোন আপনার স্মার্ট ফোন থেকে দূরে রাখবে, আর এ ফোনকে সাথে নিয়ে চলতে পছন্দ করবে আপনার স্মার্ট ফোনের কম্পিরিজনে।এ লাইট ফোন টাচ কন্ট্রোল হয়ে থাকে, কিন্তু স্কিন এবং ডিসপ্লে থেকে শুরু করে হাউজিং পর্যন্ত সব কিছু হোয়াইট কালারে পেয়ে যাবনে। আর এটার মাঝে ফালতু কোনো ফিচার দেওয়া হয়নি, এর ফলে এটাকে বেশি ইউজ করার অপশন পাবেন না। এখন তো বুঝতে পেরেছেন এটা কিভাবে আপনার স্মার্ট ফোনের অভ্যাসকে দূর করবে। যেমন বলা হয়ে থাকে লোহাকে লোহা কেটে থাকে সেইম কনসেপ্ট এখানে ইউজ করা হয়েছে।
Number 1. Weebot Aero
গাইস বাইকতো আপনি অনেক ধরনের দেখে থাকবেন, বাট এটা থ্রি স্পীড গিয়ারের সাথে আসা এ ই-বাইকে পেয়ে যাবেন অনেক ধরনের এডভান্স ফিচার যা প্রথমে দেখলে আপনি বিশ্বাসী করবেন না, কারণ এটা দেখতে তো এক ম্যাচুয়র বাইক লাগেনা এটা বেশির ভাগ গ্যজেটের সাথে দেওয়া হয়েছে। দেখতে যতোটা সিমপ্লল লাগে তার থেকে বেশি এডভান্স হয়ে থাকে এ লং রেঞ্জ ই-বাইক। এটার রেঞ্জ হয়ে থাকে ফোর্টি ফাইভ মাইলস বা সেভেন্টি টু কিলোমিটার আর এটার টপ স্পীড হয়ে থাকে প্রায় থ্রার্টি ফাইভ কিলোমিটার পার আওয়ার যা আমাদের সিটি রাইডিং স্পীডের আশে পাশেই। সিটি রাইডিং পার্পাসে এ ই-বাইক একদম পার্ফেক্ট হয়ে যাবে কারণ এটার স্লিপ অ্যাপিরিয়ান্সের জন্য দেখতে অসাম লাগে সাথে পাওয়ার ফুল তো হয়েই থাকে। তো চলুন দেখে নেওয়া যাক এটার আরেকটি ইমপোর্টেন্ট ফিচার যখন এটা চালানো প্রয়োজন পরবে না এটাকে মাল্টিপল পয়েন্টে ফোল্ড করে কেরি করতে পারবেন আপনার সাথে অনেক রিলাইবল ভাবে, আর যদি আপনি ট্রাফিকে ফেসে যান তাহলে চিন্তার কোনো কারণ নেই এ বাইককে ফোল্ড করে খুব সহজে ট্রাফিক জ্যাম থেকে বের হতে পারবেন।এটার ফন্ড সাইডে প্রোজেক্ট হেড লাইট দেওয়া হয়েছে এবং রিয়ার সাইডে টেল লাইট দেওয়া হয়েছে, যা রাতে আপনার সেফটি বেড়ে যাবে সেই সাথে দেখতে অনেক অসাম লাগে। আর এ ই-বাইকের ব্লাক কালার দেখতে তো এক ক্লাস অফ ম্যাশিন লাগে। ওভার অল গাইস ডেইলি আপনার অফিস বা কলেজ অথনা অন্য কোথাও যেতে এ ই-বাইক এক পার্ফেক্ট চয়েস হয়ে যাবে, যা পলিউশন ফ্রি হওয়ার সাথে সাথে লুকের দিক থেকে আপনাকে একদম সেটিসফাই করে দিবে।
0 Comments